শনিবার রাত ১০টার দিকে ভবনটি হেলেপড়ার ঘটনা স্থানীয়দের নজরে আসে। খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ঘটনাস্থলে আসে।
এর পর ওই ভবনের বাসিন্দা পাঁচ পরিবারের ১৮ সদস্যকে সরিয়ে নেয়। ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে।
এ ছাড়া দুর্ঘটনার আশঙ্কায় ভবনের আশপাশ থেকে পুলিশ লোকজনকে সরিয়ে দিচ্ছে।
রোববার সকালে হেলেপড়া ভবনটি পরিদর্শনে যাওয়ার কথা রয়েছে জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমানের। এ ছাড়া চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা ভবনটি পরিদর্শন করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন।
সকাল থেকে উৎসুক লোকজন হেলেপড়া ভবনটি দেখার জন্য ভিড় করতে থাকে।
ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধৃতি দিয়ে কোতোয়ালি থানার ওসি নেজাম উদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, নির্মাণ ত্রুটির কারণেই এমনটি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। কার্তিক ঘোষের মালিকানাধীন ভবনটি যে কোনো মুহূর্তে ধসে পড়তে পারে।
ভবনটি ভেঙে ফেলার তাগাদা দেওয়া হয়েছে। আশপাশের কয়েকটি ভবনের বাসিন্দাকেও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলে অবস্থান করছে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল।
ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. আলী বলেন, হেলেপড়া ভবনটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ। পাশের একটি ভবন থেকে লোকজনকে রাতেই সরিয়ে নেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ৮:৩৭ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১১ এপ্রিল ২০২১
ekhonbd24.com | the reporter
Development by: webnewsdesign.com